
আয়নাবন্দি: জিৎ সরকার
গাড়িটা যখন বড়ো গেটের সামনে এসে দাঁড়াল তখন শেষ বিকেলের সূর্য পশ্চিমাকাশে রক্তাভা ছড়িয়ে সেদিনকার মতো সন্ধ্যেকে আলিঙ্গন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
স্মৃতির বৈশাখে: প্রিয়াংকা রায়
শূন্যের মাঝে মরে খুঁজে খুঁজে
শৈশব মাখা স্মৃতিতে।
ভাবনার মেঘে রংধনু আঁকা
বকের পাখায় লাগে তাই
ধুলায় গোধূলি ছুঁয়ে যায় ঠোঁট

সাঙাই মহব্বত: হামিদুল ইসলাম
বারবার আমিও ফিরে আসি
পুরোনো সম্পর্কে গড়ি নতুন কথাঘর
দ্রৌপদী যামিনী কন্যা আমার বুকে বাসা বাঁধে অনুক্ষণ।।

ভ্রান্তির শ্লোক: আহবাব হাসনাত লাবিব
ক্লান্ত হৃদয় হিমেল হাওয়া,
প্রশান্তি আনে তর ছোঁয়া।

বোঝাপড়া: জয়িতা চট্টোপাধ্যায়
আজ প্রহর শান্ত, রাত মধ্যম
নিবিড় বর্ষায় আভাসে
সমস্ত উজ্জ্বলতা ঘুমিয়ে পড়েছে শরীরে

পরিণতি: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
স্বার্থের খেলায় অন্ধ সুজন,
হারিয়েছে আজ সব প্রয়োজন।
সময় স্রোতে ভাসে মৃত মন,

দখিনা বাতাস: বিবেক পাল
গ্রীষ্মের খরতাপে অতিষ্ট এ-বেলা
পিচ গলে রাজপথে, ধুলো উড়ে মেঠোপথে,
খাল, বিল, শুষ্ক জলাধার; আকুল আবেদনে
অনন্ত অসীমে ডানা ঝাপটায় চাতক!

অচিনপুরের যাত্রা: তীর্থঙ্কর সুমিত
থমকে দাঁড়িয়ে আছি
ধানক্ষেতের বুলবুলি সবুজের গায়ে

সূচিপত্র:
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
কবিতা/ছড়া:—
অচিনপুরের যাত্রা: তীর্থঙ্কর সুমিত
দখিনা বাতাস: বিবেক পাল
পরিণতি: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
বোঝাপড়া: জয়িতা চট্টোপাধ্যায়
ভ্রান্তির শ্লোক: আহবাব হাসনাত লাবিব
সাঙাই মহব্বত: হামিদুল ইসলাম
স্মৃতির বৈশাখে: প্রিয়াংকা রায়
গদ্যসাহিত্য:—
আয়নাবন্দি: জিৎ সরকার
শৈশবের গরমকাল: ঈশিতা পাল
চাঁদিফাটা আমার সেকাল: বন্দে বন্দিশ
শৈশবের গরমকাল: মধুরিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
শৈশবের গরমকাল: সুব্রত চৌধুরী
শৈশবের গরমকাল: ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়
গ্রীষ্মের দিনের টুকরো কথার স্মৃতি: প্রিয়াংকা রায়
শৈশবের গরমকাল: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
ছবি/ফটোগ্রাফি:—
গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক

সূচিপত্র
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
কবিতা/ছড়া:—
কবর: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
ক্ষণকাল: জয়িতা চট্টোপাধ্যায়
ঢাক: হামিদুল ইসলাম
দর্পণ: সুশান্ত সেন
প্রস্থান: দেবাশিস সরখেল
শাওয়ালের চাঁদ: বিবেক পাল
ছবি/ফটোগ্রাফি:—
মানিনী: আরাধনা চট্টোপাধ্যায়
আনাজপাতি: তৃষিতা ঘটক