Recent Post

Oxidative Stress প্রতিরোধে Green Tea এর ভুমিকা:শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়

প্রতিটি জীবের জীবনধারণের জন্য অক্সিজেন এর প্রয়োজন হয় কারণ অক্সিজেন আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য অতি প্রয়োজনীয় একটি গ্যাস। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই অক্সিজেনের আধিক্য আমাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ অতিরিক্ত অক্সিজেন আমাদের দেহের কোষ, কলা সমুহকে Damage করে।  বর্তমান সময়ে অক্সিজেনের মুক্তমুলক বা Free Radicals সমুহ আমাদের দেহের কোষ, কলা সমুহকে Damage করে। অক্সিজেনের এই মুক্তমুলক সমুহকে বলা হয় Reactive Oxygen Species [ROS]। কিন্তু আমাদের সবার মনে একটি প্রশ্নের উদয় হয় যে কী এই মুক্তমুলক বা Free Radicals?, কীভাবে এটির সৃষ্টি হয় এবং এর ক্ষতিকর প্রভাব কী কী? চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মুক্তমুলক বা Free Radicals কী? মুক্তমুলক বা Free Radicals হল এমন একপ্রকার Molecule বা Molecular Species যার মধ্যে এক বা একাধিক Unpaired Electrons থাকে এবং যারা স্বাধীন ভাবে প্রকৃতিতে বিচরন করতে সক্ষম। তাহলে আমরা জানলাম মুক্তমুলক বা Free Radicals কাকে বলে। এবার আমাদের জানতে হবে কীভাবে এই মুক্তমুলক সমুহের সৃষ্টি হয়? এই মুক্তমুলক বা Free Radicals সমুহ মুলত দুই ভাবে সৃষ্টি হয়ে থাকে। যেমন- বাহ্যিক পরিবেশে এবং অভ্যন্তরীন পরিবেশে।

 বাহ্যিক পরিবেশে Electromagnetic radiation, Cosmic radiation, ধুমপান, যানবাহনের দূষিত কালো ধোঁয়া, কলকারখানার ধোঁয়া, সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি বা UV light এর প্রভাবে মুক্তমুলক বা Free Radicals সমুহ সৃষ্টি হয়। এছাড়া অভ্যন্তরীন পরিবেশে অর্থাৎ আমাদের শরীরের মধ্যে Mitochondrial Electron Transport Chain, Peroxisomes এ ফ্যাটের Beta oxidation, Amino acids এর Auto-oxidation, এবং Ischemia Reperfusion Injury প্রভৃতির ফলে মুক্তমুলক বা Free Radicals এর উৎপাদন ঘটে।

Reactive Oxygen Species বা অক্সিজেনের মুক্তমুলক সমুহ:—

আমরা আগেই বলেছি প্রতিটি জীবের জীবনধারণের জন্য অক্সিজেন এর প্রয়োজন হয় কারণ অক্সিজেন আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের জন্যে অতি প্রয়োজনীয় একটি গ্যাস। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই অক্সিজেনের আধিক্য আমাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ অতিরিক্ত অক্সিজেন আমাদের দেহের কোষ, কলা সমুহকে Damage করে।  বর্তমান সময়ে অক্সিজেনের মুক্তমুলক বা Free Radicals সমুহ আমাদের দেহের কোষ, কলা সমুহকে Damage করে। অক্সিজেনের এই মুক্তমুলক সমুহকে বলা হয় Reactive Oxygen Species [ROS]। উদাহরণ স্বরূপ আমরা বলতে পারি Superoxide Anion Radicals [O2-] যেটির অতিরিক্ত উৎপাদন আমাদের শরীরে হয় বিভিন্ন Chronic inflammatory disease যেমন আর্থারাইটিস এর সময়, বিভিন্ন Drugs গ্ৰহনের পর, শরীরের অভ্যন্তরে যখন কোনো বিষক্রিয়া হয় তখন, বিভিন্ন Stressful situation এর সময় এবং Tissue injury এর সময়। এছাড়াও আমরা নাম করতে পারি Hydroxyl radicals [HO] এর যেটি Superoxide এর মতোই একটি ক্ষতিকর মুক্তমুলক এবং এই মুক্তমুলকটি উৎপন্ন হয় Hydrogen peroxide [H2O2] এবং Superoxide Radical [O2-] এর বিক্রিয়ার মাধ্যমে। এই বিক্রিয়াটিকে বলা হয় Haber-Weiss Reaction।

Oxidative Stress প্রতিরোধে Green Tea এর ভুমিকা

Reactive Nitrogen Species বা নাইট্রজেনের মুক্তমুলক সমুহ

আমরা সবাই জানি অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন এই দুটি গ্যাস আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয় কারণ আমাদের শরীরের জন্য অতি প্রয়োজনীয় জৈবঅণু বা Bio molecules সমুহের প্রাথমিক গঠনে এই অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন থাকে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই নাইট্রোজেনের আধিক্য আমাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ অতিরিক্ত নাইট্রোজেন আমাদের দেহের কোষ, কলা সমুহকে Damage করে।  বর্তমান সময়ে নাইট্রোজেনের মুক্তমুলক বা Free Radicals সমুহ আমাদের দেহের কোষ, কলা সমুহকে Damage করে। নাইট্রোজেনের এই মুক্তমুলক সমুহকে বলা হয় Reactive Nitrogen Species [RNS]। 

উদাহরণ স্বরূপ আমরা বলতে পারি Nitric Oxide [NO] এর কথা। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ Reactive Nitrogen Species এবং এটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ Pollutant বা দূষনসৃষ্টিকারী উপাদান রূপে গন্য করা হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে এই Compound টি আমাদের মসৃন পেশি বা Smooth Muscle গুলোকে শিথিল বা relax করে দেয় এবং গবেষনায় এটিও দেখা গেছে যে এই Compound টি বিভিন্ন রকমের রোগসৃষ্টি এবং নিরাময়ে অংশগ্রহণ করে। এই NO বা Nitric Oxide উৎপন্ন হয় L-Arginine থেকে Nitric Oxide Synthase [NOS] উৎসেচকের উপস্থিতিতে। 

এই Nitric Oxide [NO] হল একটি “দ্বিমুখী তলোয়ার” কারণ এর রোগ নিরাময়ে এবং রোগ বিস্তারে ভুমিকা আছে। এই Nitric Oxide এর ঘাটতি এবং আধিক্যের ফলে আমাদের দেহে বিভিন্ন Pathophysiological conditions arise হয় যেমন- Stroke, Ischemia, Gastrointestinal disorders, Achalasia, Hirschprung”s Disease, Congenital Hypertrophic Pyloric Stenosis প্রভৃতি।

Oxidative Stress

Oxidative Stress হল আমাদের শরীরের এমন একটি Pathophysiological condition যেখানে মুক্তমুলক বা Free Radicals এবং Antioxidants এর অনুপাতে হেরফের ঘটে এবং যার ফলশ্রুতিতে আমাদের শরীরের কোষ সমুহ নষ্ট হয়ে যায় এবং যার ফলে আমাদের শরীর রোগগ্ৰস্ত হয়ে পড়ে। এই Oxidative Stress মাঝারি থেকে তীব্রতর হতে পারে। 

এই Oxidative Stress এর ফলে আমাদের শরীরে ক্যন্সার, অস্টিওআর্থারাইটিস, হৃদরোগ, Lupus Erythematous, Diabetes, Cataract, Male Infertility প্রভৃতি জটিল রোগের সৃষ্টি হয়।

Oxidative Stress এবং Neurodegenerative Diseases

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে আমাদের Brain এই Oxidative Stress এর ফলে খুব খারাপ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমাদের Brain এ Antioxidants এর ক্রিয়া অন্যান্য organs এর তুলনায় খুবই কম হয়। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় Brain এর Antioxidant ক্রিয়া Liver এর তুলনায় 10% কম হয়। আমাদের Brain এর nerves গুলোর Biochemical components গুলো মুক্তমুলকের প্রভাবে নষ্ট হয়ে যায় কারণ এইসব Biochemical components গুলোর অধিকাংশই প্রচুর পরিমাণে Unsaturated Fat কে ধারন করে থাকে যার ফলে মুক্তমুলকের ক্রিয়ায় সেইসব Components গুলোতে Peroxidation Chain reaction ঘটে যার ফলে ওই components গুলো নষ্ট হয়ে যায়। Oxidative stress এর ফলে আমাদের Nervous system তার স্বাভাবিক ক্রিয়া হারিয়ে ফেলে এবং যার ফলশ্রুতিতে আমাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের Neurodegenerative diseases যেমন Parkinson’s disease, Alzheimer’s disease, mutiple sclerosis এবং amyolotrophic lateral sclerosis প্রভৃতি দেখা দেয়।

Oxidative Stress এবং Inflammation

Oxidative Stress আমাদের শরীরে chronic inflammation এর সৃষ্টি করে। কারণ Oxidative stress এর ফলে আমাদের শরীরে বিশেষ কিছু inflammatory transcription factors কে সক্রিয় করে যেগুলি হল NF-κB, activator protein-1 (AP-1), p53 এবং Nrf2 এবং এই transcription factors গুলো inflammatory cytokines [TNF, IL-6,12] এবং এই inflammatory cytokines গুলো Inflammation প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। Oxidative stress এর ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের inflammatory diseases এর সৃষ্টি হয় এগুলো হল- chronic obstructive pulmonary disease (COPD), asthma, glomerulonephritis, tubulointerstitial nephritis, chronic renal failure, proteinuria এবং uremia প্রভৃতি।

Oxidative stress এবং অন্যান্য রোগ সমুহ

Oxidative stress এর ফলে আমাদের শরীরে অন্যান্য বিশেষ কিছু রোগের সৃষ্টি হয়। মেদাধিক্য বা Obesity এর ফলে systemic oxidative stress বৃদ্ধি পায় এবং যার ফলে অনিয়ন্ত্রিত মাত্রায় Adipokines এর উৎপাদন ঘটায়। এরফলে বিভিন্ন Metabolic disease এর সৃষ্টি হয়। এছাড়াও Oxidative stress এর ফলে আমাদের অগ্নাশয়ের Beta cells সমুহ এর ক্রিয়াকলাপ বন্ধ হয়ে যায় যার ফলে Insulin এর উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় এবং যার ফলশ্রুতিতে আমাদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং Diabetes Mellitus রোগের সৃষ্টি হয়। এছাড়াও Oxidative stress এর ফলে আমাদের মধ্যে aging এর লক্ষন গুলো প্রকাশ পায়। Oxidative stress এর ফলে আমাদের চোখে ছানি বা Cataract এর সৃষ্টি হয়। প্রচুর পরিমানে উৎপন্ন মুক্তমুলক সমুহ আমাদের চোখের লেন্সের Crystalline protein এর সাথে cross link ঘটায় যার ফলে Cataract বা ছানির সৃষ্টি হয়।

তাহলে আমরা জানলাম মুক্তমুলক কী, Oxidative Stress কী এবং Oxidative stress থেকে আমাদের কী কী রোগের সৃষ্টি হয়। এবার আমরা জানব Green Tea কীভাবে এই Oxidative Stress কে প্রতিরোধ করে সেটা। তাহলে চলুন আমরা জেনে নিই কীভাবে এই Green Tea Oxidative stress কে প্রতিরোধ করে।

Green Tea যদি আমরা আমাদের প্রতিদিনের Diet এ রাখি তাহলে আমরা Oxidative stress এর হাত থেকে রক্ষা পাব। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে Green Tea থেকে যেসব Polyphenols পাওয়া যায় তারা সবাই Bio active components এবং এরা বিভিন্ন রকমের রোগের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে। Green Tea থেকে প্রাপ্ত Epigallocatechin-3-Gallate (EGCG) হল প্রধান Polyphenols যেটি Antioxidant property যুক্ত। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে Tea Polyphenols সমুহ carcinogenesis, neurodegenerative diseases, inflammation, aging এবং renal disease প্রভৃতি রোগসমুহকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম। 

The mechanism of tea polyphenols curing diseases triggered by oxidative stress [Tea Polyphenols এর ক্রিয়া Oxidative stress ঘটিত রোগ সমুহের নিরাময়ে] :-

Tea Polyphenols সমুহ oxidative stress কে প্রতিরোধ করে Free Radicals সমুহকে কোষ থেকে scavenge করে বা কোষসমুহ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। Epigallocatechin-3-gallate (EGCG) মুক্তমুলক সমুহকে কোষ থেকে দুরীভূত করতে প্রধান ভূমিকা পালন করে। এটি OH এবং O2– কে কোষসমুহের থেকে দূর করে Galloyl group এর D-ring এর oxidation এর মাধ্যমে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে Tea Polyphenols সমুহ বিভিন্ন organs যেমন Liver, Small intestine, Brain, Lungs, Kidney, Prostate এ উপস্থিত Antioxidant enzymes কে সক্রিয় করে তোলে। সেগুলি হল- glutathione peroxidase and reductase, glutathione S-transferase, catalase, quinone reductase, এবং superoxide dismutase। এই Tea Polyphenols গ্ৰহনের ফলে 8-oxoguanine এর মাত্রা আমাদের দেহের কোষ গুলোতে কমে যায় যার ফলে কোষসমুহের DNA গুলো oxidative damage এর হাত থেকে রক্ষা পায়। কারণ এই 8-oxoguanine হল DNA damage এর জন্য দায়ী প্রধান component। 

Some special pathways involved in tea polyphenols inhibiting cancers [বিশেষ কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Tea Polyphenols এর Cancer প্রতিরোধ] :-

Tea Polyphenols সমুহ বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Tumorigenesis বা Carcinogenesis প্রক্রিয়াকে অবদমিত করে বা বন্ধ করে দেয় বিশেষ করে Oral, Esophageal, Forestomach, Stomach, Colon, Skin, Liver, Bladder, Prostate এবং Breast Cancer। এই Tea Polyphenols সমুহ যেসব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই Carcinogenesis বা Cancer কে প্রতিরোধ করে সেগুলি হল-

এই Polyphenols সমুহ Cancer cell death বা Apoptosis প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে, Cancer cell এর cell cycle কে প্রতিরোধ করে Caspase-3 এর activation বা সক্রিয়করন এর মধ্যে দিয়ে। এছাড়াও এই Polyphenols সমুহ Nuclear condensation প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং কিছু নির্দিষ্ট components এর activation কে ত্বরান্বিত করে। সেইসব components গুলো হল- Bax, Bcl-2, p21 and p27 (p27Kip1)।

Tea Polyphenols বিশেষত EGCG, কিছু কিছু Signaling pathway কে অবদমিত করার মাধ্যমে cancer প্রতিরোধ করে। সেই Pathway গুলো হল- NF-κB, MAPKs, proteasome, epidermal growth factor receptor (EGFR)-mediated, এবং insulin-like growth factor-I-mediated signaling pathway। এই সব Signaling pathway Cancer formation এ সাহায্য করে। 

এছাড়া এই Tea Polyphenols সমুহ বিশেষ কিছু Proteins এর expression কে অবদমিত বা বন্ধ করার মধ্যে দিয়ে Cancer প্রতিরোধ করে। সেই Proteins গুলো হল- AP-1, cyclooxygenase-2 (COX-2), vascular endothelial growth factor (VEGF), matrix metalloproteinase (MMP) এবং urokinase-plasminogen activator (uPA)। এই Proteins গুলো Cancer formation এর সাথে যুক্ত।

TEA POLYPHENOLS

Tea Polyphenols দের বলা হয় Catechins যারা 30 রকমের Phenolic compounds নিয়ে গঠিত। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-

EPIGALLOCATECHIN-3-GALLATE (EGCG), 

EPIGALLOCATECHIN (EGC), 

EPICATECHIN-3-GALLATE (ECG)  

EPICATECHIN [EC]

এই 30 রকমের Polyphenolic components গুলোর মধ্যে EGCG সবচেয়ে বেশি পরিমাণে Green Tea তে উপস্থিত থাকে [প্রায় 50-70%] এবং এটি বিভিন্ন ধরনের Medical Properties কে ধারন করে যেমন- anti-carcinogenic, anti-obesity, anti-inflammatory, anti-aging, anti-cancer, anti-virulence, anti- diabetic, anti-bacterial and neuro-protective properties।

তাহলে আমরা দেখলাম Green Tea তে উপস্থিত Polyphenolic Compound Catechins Oxidative stress এবং তার থেকে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগব্যাধির হাত থেকে আমাদের বিভিন্ন ভাবে রক্ষা করে। তাই আমাদের প্রতিদিন সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে একটু শরীরচর্চা করে fresh হয়ে এককাপ Green Tea গ্ৰহণ করলে আমাদের শরীর ভিতর থেকে fresh হয়ে উঠবে এবং আমরা বিভিন্ন কাজ করার জন্য নতুন উদ্যম লাভ করব এবং তার সাথে সাথে বিভিন্ন প্রকার রোগব্যাধির থেকেও নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে পারব। এখন বাজারে অনেক রকমের Green Tea পাওয়া যায়। আপনারা আপনাদের চিকিৎসক বা পথ্যবিশারদদের সাথে আলোচনা করে Green Tea ব্যবহার করতে পারবেন।

Author

  • শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়

    উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হালিশহর নিবাসী তরুণ লেখক শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম ২০০১ সালে। ছোটো থেকেই তাঁর বিজ্ঞান বিষয়ে পড়া ও লেখার প্রতি ছিল গভীর ভালোবাসা। হালিশহর রামপ্রসাদ বিদ‍্যাপীঠে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞান শাখায় পড়াশোনা করেন। তাঁর প্রিয় বিষয় হল পুষ্টিবিজ্ঞান। তাই পরবর্তীতে কাঁচরাপাড়া কলেজ থেকে পুষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক উত্তীর্ণ হয়ে বর্তমানে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে উক্ত বিষয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তি হয়েছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন ম্যাগাজ়িনে নিয়মিত লেখালেখি করেন তিনি। বই পড়তেও তিনি বিশেষ ভালোবাসেন। তাঁর লেখা বিজ্ঞানভিত্তিক নিবন্ধ নবতরু ই-পত্রিকায় নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞানভিত্তিক রচনা

হৃদরোগ প্রতিরোধে আমলকির ভূমিকা: শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়

    হৃদসংবহন তন্ত্র, মস্তিষ্ক, বৃক্ক ও প্রান্তিক ধমনী সম্পর্কিত, রোগকে হৃদরোগ বলে। হৃদরোগের অনেক কারণ থাকতে পারে, তবে উচ্চ রক্তচাপ ও অ্যাথেরোসক্লোরোসিস প্রধান। পাশাপাশি, বয়সের সাথে সাথে হৃৎপিণ্ডের গঠনগত ও শারীরবৃত্তিক পরিবর্তন হৃদরোগের জন্য অনেকাংশে দায়ী,

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    বিজ্ঞানভিত্তিক রচনা

    ক্যানসার সৃষ্টিতে রেট্রোভাইরাস এর ভূমিকা: শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়

      এই কোষবিভাজন তখন অনিয়ন্ত্রিত ভাবে হতে থাকে তখন আমাদের শরীরের স্থানে স্থানে টিউমারের সৃষ্টি হয়। এই টিউমার বিনাইন বা ম্যালিগন্যান্ট হতে পারে। ম্যালিগন্যান্ট টিউমারকেই ক্যানসার বলে। 

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      বিজ্ঞানভিত্তিক রচনা

      LACTOSE INTOLERANCE: শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়

        Lactose intolerance কী তা জানার আগে আমাদের জানতে হবে Lactose কী? এটি কীভাবে আমাদের পরিপাকনালীতে পরিপাককৃত হয়? এবং এই Lactose এর উৎস কী? প্রথমে আমরা জেনে  নিই Lactose কী?

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন