২০২১
২০২১ সালের লেখাগুলি দেখুন।

এইচ টু ও: শ্বেতা বন্দ্যোপাধ্যায়
সেদিন যখন নাবিক গন্ধ মেখে
বাজিয়ে ভেঁপু বসলাম বাসে ছুটির খাতা দেখে।
আকাশের নীচে বেঞ্চি পেতে কালোপানা এক ছেলে

তোমার খোঁজে: দীপ্তেশ চট্টোপাধ্যায়
অবিন্যস্ত জীবনের অজস্র গলিপথে খুঁজেছি তোমায়।
মনখারাপের সন্ধেগুলো অপূর্ণ ইচ্ছাদের কলতানে হয়েছিল মুখরিত।
তোমার পরিচয়?

নিয়মমাফিক: সঞ্জীব ঘোষ
দুঃখ এলে হঠাৎ আসা অতিথির মতো
আসন পেতে বসতে দিই গুরুআদরে

পরাগ: মহাজিস মণ্ডল
দিগন্তবিসারী আকাশের ওপারে
জোছনার খেলা অথবা
নক্ষত্রদের অন্তরঙ্গ আলাপচারিতা
বড় মুগ্ধ করে আমায়।

বর্ষ শেষ: প্রিয়াংকা রায়
অবেলার গান, শুনেছে পরান, একটানা মেঠো সুরে
বর্ষ শেষের, বড়ো আদরের, দিনগুলি যায় দূরে।
মনের আঁধারে, ভাসে অগোচরে, রুপোলির আঁকিবুঁকি
তাকে অন্তরে, যতনে আদরে, স্বপ্নে সাজিয়ে রাখি।

শরীর থেকে খসে পড়ুক মাটি: চাঁদ রায়
চেনা গন্ধ তাঁর গায়ে
ফিরে এসেছেন বহুদিন পরে
এসেছেন দেহের আবরণ খুলে

স্বপ্ন তিজোরি: তুলি মুখোপাধ্যায় চক্রবর্তী
কিছু কিছু স্বপ্ন দোলা দিয়ে যায়
কিছু তার রাখা থাকে মন জানলায়
উঁকি দিয়ে ছুঁয়ে দেখা আজবনগর
কখন যে ভেঙে যায় স্বপ্ন শহর

আত্মকথার সাদা পৃষ্ঠা: দেবাশিস সরখেল
তরুণ বলেছিল বিড়ি খাও না সিগারেট খাও। বিড়ির প্যাকেট পড়ে থাকে যেন সাদা চকলেট, ভস্ম হতে থাকে। সে ফাইলে লিখেছিল—হেথা যদি নাহি পাও সুখেরও সন্ধানে যাও
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আমার স্মৃতিতে বাড়ির দুর্গাপূজা(তৃতীয় পর্ব): রুদ্র কুমার মুখোপাধ্যায়
আমার পিসিমা উলাঙ্গিনী বাবাদের বড়ো আদরের একমাত্র বোন ছিলেন কিন্তু বিয়ের পর কলেরাতে তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় আঘাত পেয়ে আমার বাবা ঠিক করেন যে তিনি সব মেয়েদের বিয়ে বড়ো শহরে দেবেন, গ্রামে নয়।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পরিচয়: ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়
অঞ্চলের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী জয়বাবু। প্রতিষ্ঠার পটভূমি যাই থাক, সফলতা যার দরজায় কড়া নাড়ে তার আর কোনও দোষ থাকে না। কথায় কথায় তাই কর্মচারী এমনকি খদ্দেরদেরও অনেক সময় চিৎকার শুনতে হয় নানান কারণে
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন