স্মৃতিকথা

শৈশবের গরমকাল: ঈশিতা পাল
আমার শৈশব ভাড়াবাড়িতে। তাই গরমের ছুটিতে কাকু, জেঠুদের বাড়ি টানা একমাস ছুটি কাটাতে যেতাম। মামাবাড়িও যেতাম। ছেলেবেলার গরমকাল জুড়ে বেশ কিছু মজার স্মৃতি আছে
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
চাঁদিফাটা আমার সেকাল: বন্দে বন্দিশ
মনে পড়ে যায় ছেলেবেলার সেইসব দিন, প্রচন্ড গরম থেকে স্বস্থির আরাম
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
শৈশবের গরমকাল: মধুরিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
শীত বুড়ির চাদর পেড়িয়ে যখন গ্রীষ্মকাল আসে দাবদাহ যেন ভৈরব সন্ন্যাসীর মতন তাড়া করে। আমাদের ছোটবেলায় মুঠোফোন অনেক দূরের ব্যাপার লোডশেডিং এর পাড়ায় কার্টুন দেখাও ছিল শক্ত কাজ।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
শৈশবের গরমকাল: সুব্রত চৌধুরী
সেদিনও ছিল উষ্ণতার রুদ্র পরাক্রম-মন্দ্রিত দুপুরের নৈঃশব্দ্য। ছিল চৈত্র শেষে চড়ক, শিবের গাজন আর তুলসীতলায় বসুন্ধরার আয়োজন
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
শৈশবের গরমকাল:
স্মৃতির মনিকোঠায় শৈশব আমার জীবনে এখন ঝরাপাতা।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
গ্রীষ্মের দিনের টুকরো কথার স্মৃতি:
ছেলেবেলায় গ্রীষ্মকাল কেমন ছিল সেটা ভাবলে খুব যে কষ্ট পেয়েছি তা মনে নেই, তবে কষ্ট কমানোর উপায়গুলো বেশ মনে পড়ে। একটু আলাদা মত যেটা, সেটা একটু বলি।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
শৈশবের গরমকাল: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
একটু জ্ঞান হতেই মুক্ত গ্রাম্য প্রকৃতির কোলে শৈশবের অনাবিল আনন্দধারায় ভাসতে শুরু করেছে জীবন
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আমার সকাল: অহনা মুখোপাধ্যায়
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি চারিদিক কুয়াশার চাদরে সাদা হয়ে গেছে। সকালে স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। মা বলে “সনু আজকের দিনটা স্কুলে যাও, গাড়িতে যাবে মজা হবে।” বাবা বলল, “নিচে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।”
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আমার স্মৃতিতে বাড়ির দুর্গাপূজা(একাদশ পর্ব): রুদ্র কুমার মুখোপাধ্যায়
সন্ধ্যায় ঠাকুরকে উঠোনে নামিয়ে বরণ করে সকলের মুখে একটু করে সিদ্ধি দিয়ে মা দুর্গার কাঠামোসহ মূর্তিটি তুলে কালীসায়রে বাদ্যসহকারে বিসর্জন দেওয়া হয়। ওইসময় বাজিও পোড়ানো হয়। দীর্ঘকাল যাবৎ আমাদের (এবং সুরুলের অন্যান্য প্রতিমাও) কাঁধে করে বাড়ি থেকে কালীসায়র অবধি নিয়ে যাওয়া হত।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আমার স্মৃতিতে বাড়ির দুর্গাপূজা(১০ম পর্ব): রুদ্র কুমার মুখোপাধ্যায়
বিসর্জনের পর পুনরায় নবপত্রিকাকে দোলায় বসিয়ে মনসা গাছ যেটিকে দশোহরার দিন রোপন করা হয়েছিল এবং মায়ের সামনের ঘট দুটি কাঁধে করে বাদ্যসহকারে নিয়ে গিয়ে নতুনপুকুরে বিসর্জন দেওয়া হয়। একমাত্র হলুদ গাছের হলুদটি ছাড়িয়ে সকলকে একটুকরো করে দেওয়া হয় মুখে দেওয়ার জন্য।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন