Recent Post

ভ্রমণ কাহিনি

ভ্রমণ কাহিনি

স্বপ্ন উড়ান(৩য় পর্ব, ইউরোপ ভ্রমণ,প্যারিস): তুলি মুখোপাধ্যায় চক্রবর্তী

    শেন নদীর দুপারে ২০টি জেলা এবং জনবসতি নিয়ে অবস্থিত প্যারিস। ছবির মতোই সুন্দর প্যারিস। ক্রিস্টাল-ক্লিয়ার নীল জল আর আকাশ।

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    ভ্রমণ কাহিনি

    স্বপ্ন উড়ান(২য় পর্ব:লন্ডন ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন): তুলি মুখোপাধ্যায় চক্রবর্তী

      গুড বাই লন্ডন বলে সবাই রওনা দিলাম। যাত্রাপথের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য দেখতে দেখতে। ইউকে’র ভিসা আলাদা। পুরো ইউরোপের সেনজেন ভিসা। এবার আবার লাইনে দাঁড়াতে হল। যে ভিসা নিয়ে ইউকে ঢুকেছি তা চলবে না। এক লম্বা লাইনে অনেকটা সময় পেরিয়ে গেল ছাড়া পেতে। ক্রুজে ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে ঢুকব প্যারিস।

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      ভ্রমণ কাহিনি

      স্বপ্ন উড়ান(কলকাতা-দুবাই-হিথরো): তুলি মুখোপাধ্যায় চক্রবর্তী

        স্বপ্নের জাল বোনা শুরু হয়েছিল কয়েকমাস আগেই। নির্ধারিত দিনে পৌঁছে গেলাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। অন্তর্দেশীয় উড়ানে বহুবার সফর করেছি কিন্তু দেশের বাইরে দ্বিতীয় বার। এবার দুবাই হয়ে লন্ডন।

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
        নবতরু-ই-পত্রিকা
        ভ্রমণ কাহিনি অক্টোবর ২০২১,পূজা সংখ্যা

        গজলডোবা ভ্রমণ: মিঠু ঘোষ

          উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি শহরের পাশেই রয়েছে গজলডোবা। কলকাতা থেকে যারা আসবেন তারা নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে মাত্র ৩৫কিমি পথ চলে আসবেন সুন্দর গজলডোবা ভ্রমণ উপভোগ করতে।

          বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
          উত্তরে-উঁকি-নবতরু-ই-পত্রিকা-scaled
          ভ্রমণ কাহিনি ২০২১ ফেব্রুয়ারী

          উত্তরে উঁকি – ২

            কুরুক্ষেত্রের পর এলাম উত্তরাখণ্ডের এক প্রাচীন শহর হরিদ্বারে। স্থানীয় ভাষায় একে হরদ্বারও বলে। কিংবদন্তী অনুযায়ী এখানেই দেবী গঙ্গা ভগবান শিবের মস্তক থেকে মুক্তি পেয়ে পৃথিবীতে নেমে এসেছিলেন। এখানকার ‘হর-কি-পৌরি’ ঘাটে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময় হাজারো পুণ্যার্থীর ভিড়ে আরতি দেখবার মতো। কথিত আছে এখানে স্নান করলে সব পাপ থেকে নাকি মুক্ত হওয়া যায়।

            বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
            গদ্য- সাহিত্য ২০২১ জানুয়ারি ভ্রমণ কাহিনি

            উত্তরে উঁকি(১ম পর্ব)

              এবার আমাদের বাস ছেড়ে দিল বৃন্দাবনের উদ্দেশ্যে। বৃন্দাবনের এক ধর্মশালায় আমরা রাত্রিবাস করে তার পরদিন সকালে দোলপূর্ণিমার পুণ্যতিথিতে বৃন্দাবনের রূপ রস চাক্ষুষ করার ইচ্ছায় রাস্তায় বেরিয়ে আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে মূলমন্দিরে প্রবেশ করলাম। সেখানে আমাদের সঙ্গে ছিলেন অনেক বিদেশি পর্যটকও। এখানে আমরা ছিলাম গুরুকূল আশ্রমে। পরদিন বহু পর্যটকের সমাগমে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবার আশঙ্কায় স্থানীয় মানুষজন আমাদের বাইরে যেতে নিষেধ করছিলেন।

              বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন