কবি ও অনুবাদক, রুদ্র কিংশুক বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই লেখেন মৌলিক কবিতা। তাঁর কবিতায় আছে বিষয় ও আঙ্গিকের নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার চিহ্ন। অনুবাদের ক্ষেত্রে বিশ্বদুনিয়ার নতুন কবিতায় তাঁর আগ্রহ। সাম্প্রতিক গ্রিক, তুর্কি, ম্যাসেডোনিয়ান ও বুলগেরিয়ান কবিতার অনুবাদ করেছেন বাংলায়। তেমনই সাম্প্রতিক বাংলা কবিতা অনুবাদ করেছেন ইংরেজিতে। বীরভূম জেলার বোলপুর নিবাসী রুদ্র কিংশুকের জন্ম ১৯৭১ সালে। ইংরেজি সাহিত্য, অনুবাদ সাহিত্যের মতো একাধিক বিষয়ে উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি গবেষণার কাজও সাফল্যের সঙ্গে সম্পূর্ণ করেছেন। সাবলটার্ন স্টাডিজ ও উপন্যাস---এই বিষয়ে তিনি লিখেছেন তাঁর পিএইচডি থিসিস বা গবেষণা সন্দর্ভ। লেখালেখির স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন ভারত সরকারের মানব সম্পদ উন্নয়ন দপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত 'জুনিয়র ফেলোশিপ ইন লিটারেচার'(১৯৯৭-৯৯) ও 'কবিতা পাক্ষিক সম্মান'(২০০০) সহ কয়েকটি সম্মাননা। বিদ্যায়তনিক লেখাপড়ার বাইরে তাঁর চর্চার বিষয় পাখি। শখ: ভ্রমণ ও গান ।লেখকের প্রকাশিত গ্রন্থ:—১) পোস্টমডার্ন রাইটিং ওয়ার্কশপ(২০০৪)
২) প্রাচীন গ্রিক কবিতা(২০০৮)
৩) রুপুর তালপাতার বাঁশি(২০০৮)
৪) শিল্প-সাহিত্যের শব্দার্থকোশ(২০১২)-সহ অর্ধশতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা তিনি।
গুজরাটের বর্তমান পাটন শহরে ছাবদা বংশের তথাকথিত শেষ রাজা সামান্তাসিমহার ভাতুষ্পুত্র মূলারাজা তাঁকে উচ্ছেদ করে প্রতিষ্ঠা করেন চালুক্য বংশের। এই চালুক্য ইতিহাসে সোলাঙ্কি রাজপুত নামেও পরিচিত যা অগ্নিকুল রাজপুতদের এক শাখা
One thought on “সাংগ্রিলা: রুদ্র কিংশুক”