Recent Post

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

দেখতে দেখতে নবতরু ই-পত্রিকার বর্ষপূর্তি সংখ্যা এগিয়ে আসছে। লেখক-লেখিকা এবং পাঠক-পাঠিকাদের সহযোগিতায় পত্রিকা ত‍রতর করে এগিয়ে চলেছে। বহুসংখ্যক মানুষ এখন এই পত্রিকার পাঠক। তাঁদের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমরাও পত্রিকার বিষ‍য়ে আরও দায়িত্বশীল হয়েছি। ডিজিটাল মাধ‍্যমে এমন একটা কাজ সকলের কাছে পৌঁছে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। শুধুমাত্র ওয়েবসাইটটিকেই ঢেলে সাজাইনি, আমরা সোশ‍্যাল মাধ‍্যমের প্রতিটি জায়গায় নিজস্বতার ছাপ রাখার চেষ্টা করেছি। লেখকদের পরিশ্রমকে সম্মান জানিয়ে নতুন নতুন সাহিত্য সৃষ্টির তাগিদে তাঁদের লেখাগুলি সকলের মনোগ্রাহী কীভাবে হয় তার জন‍্য আমরাও নিরন্তর চেষ্টা ও নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছি।

আগামী অক্টোবর মাসে একইসঙ্গে একটা সংখ‍্যাতেই প্রকাশিত হবে নবতরু ই-পত্রিকার বর্ষপূর্তি ও শারদ সংখ্যা। থাকবে বেশ কিছু নতুন বিষয়।

অগস্ট মাস স্বাধীনতার মাস। বিপ্লবের মাস। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে মাথায় রেখে শহীদদের আত্মবলিদানকে শ্রদ্ধা জানিয়ে এবারের সংখ‍্যায় রাখা হয়েছে এমনই কিছু লেখা। আশাকরি সকলের ভালো লাগবে।

অতিমারির ভ্রুকুটি দূর হয়ে খুশির আলো সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ুক―এই কামনা করি। তাই এই সময়ে একঘেয়েমি কাটাতে হাজির হয়েছি নতুন কিছু নিয়ে। সকলে ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন আর সঙ্গে থাকুন আমাদের। নবতরু ই-পত্রিকার সঙ্গে সকলেই একযোগে বলুন―”প্রাণ ভরে পড়ব, মন খুলে লিখব।”

Author

  • Barun@Mukherjee

    নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।

One thought on “সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

    এবারের সংখ্যাটি সাজানো হয়েছে মূলত গরমের ছবিটিকেই তুলে ধরার উদ্দেশ্যে।

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
    সম্পাদকীয়

    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

      এবছর এপ্রিল মাসের শুরুতেই অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল বাংলার জনজীবন। গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে রেহাই নেই গাছপালা-সহ সকল জীবজগতের। তীব্র দহনে পুড়ছে পশ্চিমবঙ্গ ও পাশাপাশি রাজ্য। তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৫ ডিগ্রি। তবুও কাজ তো থেমে থাকে না। রুটিরুজির সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়া শ্রমজীবী মানুষের আবার কী শীত কী গ্রীষ্ম! টিকিফাটা রোদেও চলছে কাজ। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেদার বিক্রি হচ্ছে মরসুমি ফল, ঠাণ্ডা পানীয়—যদি একটু স্বস্তি পাওয়া যায়!

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
      সম্পাদকীয়

      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

        মার্চ মাস শেষ হতে চলল অথচ পত্রিকার নতুন সংখ্যার দেখা নেই—এমনটা যারা ভাবছেন তাঁদের উদ্দেশে বলি—আপনাদের জন্যই নবতরুকে নতুন নতুন রূপে প্রকাশ করতে ইচ্ছা করে।

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন