এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে প্রখর গ্রীষ্মের দাবদাহে দক্ষিণবঙ্গের জেলার মানুষ যখন বিপর্যস্ত তখন মে মাসের প্রথম সপ্তাহের বৃষ্টি সেই ক্ষতে প্রলেপ দিল নিশ্চয়ই। ৪০ ডিগ্রি গরমে সরকারি স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণা করতে না করতেই প্রকৃতি ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে মাঝ-বোশেখেই বরিষণ মুখরিত। অশান্ত ছাত্রকে বেত্রাঘাতের পর যেমন কিছুক্ষণ বশে রাখা যায়—বৃষ্টির পর তাপমাত্রার অবস্থাও তাই।

এদিকে মাঠে চাষিদের ধান কাটার পালা, কোথাও বা কাটা ধান খামারে অথবা রাস্তায় ফেলে রাখা হয়েছে রোদের ভরসায়। তাতে বাধ সেধেছে বৃষ্টি আর মেঘলা আকাশ। অর্থাৎ, বৃষ্টিতে দুই শ্রেণির অবস্থা দু’রকম—কেউ উল্লসিত, কেউবা বিরক্ত। এই মন্দ-ভালোর দোলায় ‘নবতরু’ এগিয়ে চলেছে। প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এই সংখ্যা(মে-২০২২) প্রকাশিত হল কয়েকটি দিন পরে, সেই কারণে পত্রিকার পক্ষ থেকে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।