Recent Post

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

 প্রকাশিত হল নবতরু ই-পত্রিকার তৃতীয় বর্ষের পঞ্চম সংখ্যা তথা মে-২০২৩ সংখ্যা। এই সময় আমাদের চতুর্দিকে যে ছবি দেখতে পাচ্ছি তাই তুলে ধরার চেষ্টা করছি। একদিকে গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহ আর অন্যদিকে কালবৈশাখীর উন্মত্ততা। ২০২৩: এই সময়ে দাঁড়িয়ে বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের আধিক্য থাকলেও গরমের হাত থেকে রেহাই পাওয়া মুশকিল। চাঁদি ফাটা রোদে কাজ করে চলেছে চাষি, দিন মজুর থেকে কতশত শ্রমিক। গরমের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে সরকারি বিদ্যালয়গুলি। তবে কবে খুলবে তা এখনও জানানো হয়নি। হাটে বাজারে উপচে পড়ছে আম-তরমুজের মতো মরশুমি ফল। তীব্র গরম থেকে রেহাই পেতে দেদার বিক্রি হচ্ছে ফ্যান-ফ্রিজ-এসি।

এবারের সংখ্যাটি সাজানো হয়েছে মূলত গরমের ছবিটিকেই তুলে ধরার উদ্দেশ্যে। এই পর্বে আছে শৈশবের দিনগুলির কথা, হারিয়ে যাওয়া যৌথ পরিবারে বড়ো হওয়া গ্রীষ্ম দিনের হাস্য-বিষাদের স্মৃতি। আছে শৈশবকে হারানোর যন্ত্রণা,  হাতরানো অতীতের সুখছবি। পত্রিকার ফেসবুক গ্রুপ থেকে তুলে আনা এইসব স্মৃতিকথা শুনতে আশাকরি সকলেরই ভালো লাগবে। ভবিষ্যতে লেখাগুলি সহজেই যেন সকল পাঠকের সামনে আনা যায় সেই উদ্দেশ্যে লেখাগুলিকে ওয়েবসাইটে রাখা হল। এই সংখ্যাটি আপনার কেমন লেগেছে জানালে খুশি হব এবং আমাদের প্রচেষ্টা কতখানি সফল হয়েছে সেকথা জানতে পারব।
পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। 
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

Author

  • Barun@Mukherjee

    নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

    এবছর এপ্রিল মাসের শুরুতেই অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল বাংলার জনজীবন। গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে রেহাই নেই গাছপালা-সহ সকল জীবজগতের। তীব্র দহনে পুড়ছে পশ্চিমবঙ্গ ও পাশাপাশি রাজ্য। তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৫ ডিগ্রি। তবুও কাজ তো থেমে থাকে না। রুটিরুজির সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়া শ্রমজীবী মানুষের আবার কী শীত কী গ্রীষ্ম! টিকিফাটা রোদেও চলছে কাজ। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেদার বিক্রি হচ্ছে মরসুমি ফল, ঠাণ্ডা পানীয়—যদি একটু স্বস্তি পাওয়া যায়!

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
    সম্পাদকীয়

    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

      মার্চ মাস শেষ হতে চলল অথচ পত্রিকার নতুন সংখ্যার দেখা নেই—এমনটা যারা ভাবছেন তাঁদের উদ্দেশে বলি—আপনাদের জন্যই নবতরুকে নতুন নতুন রূপে প্রকাশ করতে ইচ্ছা করে।

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      সম্পাদকীয়

      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

        বড়ো অদ্ভুত এই সময়। একদিকে শীতকে বিদায় জানানো তো অন্যদিকে বসন্তের আবাহন। একদিকে ঝরা পাতা তো অন্যদিকে গাছে গাছে কিশলয়ের আগমন

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন