Recent Post

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

সর্বপ্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নেওয়া দরকার এই কারণে যে, নবতরু ই-পত্রিকা দুই মাস যাবৎ বন্ধ ছিল। এ-কথা আমরা ফেসবুক গ্রুপে জানালেও মনের মধ্যে যে একটা অপরাধবোধ কাজ করছিল—এটা স্বীকার করতে কোনও অসুবিধা নেই। যে সকল লেখক, পাঠক নবতরু প্রকাশের জন্য প্রতি মাসে অপেক্ষা করে থাকেন তাঁদের কাছে এই দু’মাস বড়োই কষ্টের ছিল। যাই হোক, প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তা থেকে মুক্ত হতে পেরেছি—এটাই বড়ো আনন্দের কথা। 

 অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাই যে আমাদের সকলের প্রিয় এই পত্রিকা তৃতীয় বছরে পদার্পণ করল। ডিজিটাল মাধ্যমে প্রকাশিত অন্যান্য সব কিছুর মতোই এই পত্রিকারও প্রাসঙ্গিকতা যে ক্রমশ বাড়ছে সেকথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। গুটিকয়েক যে কয়টি অবাণিজ্যিক পত্র-পত্রিকা নিয়মিত প্রকাশিত হয় তাদের থেকে নবতরু একেবারেই অনন্য। সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, বিনোদন, ক্রীড়া প্রভৃতি বিষয়ক লেখায় সমৃদ্ধ এই ‘নবতরু’। 

এবারের জানুয়ারি সংখ্যাটিকে আগের অপ্রকাশিত শারদ সংখ্যা হিসাবে রাখা হল। অন্যান্য লেখার পাশাপাশি এই সংখ্যায় থাকছে ‘নবতরু ই-পত্রিকা’ ফেসবুক গ্রুপ থেকে বাছাই করা বেশ কিছু লেখা। নতুন বছরে নতুন আঙ্গিকে সেজে উঠবে এই পত্রিকা। লেখক, পাঠক ও পত্রিকাগোষ্ঠীর মিলিত প্রচেষ্টায় উন্নততর সাহিত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে আগামীর পথে এগিয়ে যাবে নবতরু। এই আশা রেখে পত্রিকার পক্ষ থেকে সকলকে নতুন বছরের প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।

Author

  • Barun@Mukherjee

    নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।

One thought on “সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

    এবারের সংখ্যাটি সাজানো হয়েছে মূলত গরমের ছবিটিকেই তুলে ধরার উদ্দেশ্যে।

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
    সম্পাদকীয়

    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

      এবছর এপ্রিল মাসের শুরুতেই অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল বাংলার জনজীবন। গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে রেহাই নেই গাছপালা-সহ সকল জীবজগতের। তীব্র দহনে পুড়ছে পশ্চিমবঙ্গ ও পাশাপাশি রাজ্য। তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৫ ডিগ্রি। তবুও কাজ তো থেমে থাকে না। রুটিরুজির সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়া শ্রমজীবী মানুষের আবার কী শীত কী গ্রীষ্ম! টিকিফাটা রোদেও চলছে কাজ। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেদার বিক্রি হচ্ছে মরসুমি ফল, ঠাণ্ডা পানীয়—যদি একটু স্বস্তি পাওয়া যায়!

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
      সম্পাদকীয়

      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

        মার্চ মাস শেষ হতে চলল অথচ পত্রিকার নতুন সংখ্যার দেখা নেই—এমনটা যারা ভাবছেন তাঁদের উদ্দেশে বলি—আপনাদের জন্যই নবতরুকে নতুন নতুন রূপে প্রকাশ করতে ইচ্ছা করে।

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন