Recent Post

শুভেচ্ছা বার্তা

শুভেচ্ছা বার্তা – অভীক ঘোষ, অধ্যাপক, বিশ্বভারতী

বরুণ মুখোপাধ্যায়

স্নেহভাজনেসু

তোর ‘নবতরু’ পরিকল্পনা জেনে আনন্দ পেলাম।

রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন,  সৃষ্টিকর্তার পরিচয় পাই তাঁর এই বিশ্বসৃষ্টিতে, যেখানে তিনি প্রকাশিত। মানুষের প্রতিও ঈশ্বরের একটিই নির্দেশ, প্রকাশিত হ‌ও।

রবীন্দ্রনাথের ইস্কুলে এই প্রকাশের নানান চর্চা, তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল সাহিত্যসভা এবং পত্রিকা। ছেলেমেয়েরা সকলের সামনে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করে ছন্দে, গদ‍্যে, সুরে, নিজের ভাষায়। ভাষাই তো অন‍্যান‍্য প্রাণীদের থেকে মানুষকে প্রকাশের শ্রেয়তর অধিকার দেয়। তোর সেই সাহিত‍্যসভা আয়োজনের প্রত‍্যক্ষ অভিজ্ঞতা আছে।

এখন অস্বাভাবিক একটা পরিস্থিতিতে সশরীরে সভায় উপস্থিত থাকা যখন সম্ভব হচ্ছে না, তখন দূরে দূরে থেকেও মনে মনে একে অন‍্যের প্রকাশের আনন্দ ভাগ করে নেবার নানান প্রয়াস মানুষকে করতেই হবে, সেটা অত্যন্ত স্বাভাবিক। তোর প্রয়াস আনন্দময় হোক। আন্তরিক শুভকামনা জানিয়ে রাখলাম।

Author

  • Barun@Mukherjee

    নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

    এবারের সংখ্যাটি সাজানো হয়েছে মূলত গরমের ছবিটিকেই তুলে ধরার উদ্দেশ্যে।

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক
    বিবিধ কচিপাতা ছবি / ফটোগ্রাফি

    গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক

      গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক(পঞ্চম শ্রেণি); শ্রীখণ্ড ঊষাঙ্গিনী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়; পূর্ব বর্ধমান

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
      সম্পাদকীয়

      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

        এবছর এপ্রিল মাসের শুরুতেই অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল বাংলার জনজীবন। গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে রেহাই নেই গাছপালা-সহ সকল জীবজগতের। তীব্র দহনে পুড়ছে পশ্চিমবঙ্গ ও পাশাপাশি রাজ্য। তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৫ ডিগ্রি। তবুও কাজ তো থেমে থাকে না। রুটিরুজির সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়া শ্রমজীবী মানুষের আবার কী শীত কী গ্রীষ্ম! টিকিফাটা রোদেও চলছে কাজ। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেদার বিক্রি হচ্ছে মরসুমি ফল, ঠাণ্ডা পানীয়—যদি একটু স্বস্তি পাওয়া যায়!

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন