আলোকবর্ষ মাপা যায়, তোমার আমার দূরত্ব অপরিমেয়,
তাই বলে, বিচ্ছেদে সব ফুরায় না।
ডিসেম্বরের একুশ থেকে আঠাশ কিন্তু ফুরায় না।
আঠাশের পূর্ণিমা রাতে বক্রেশ্বরের উষ্ণ জলকে বিচ্ছেদ আঁকড়ে ধরে আছে।
অনেকগুলো আবর্তনগতি বিবর্তন ঘটিয়ে চললেও ইউক্যালিপটাসগুলো বিচ্ছেদের মাঝেই রয়ে গেল।
বিচ্ছেদে সব ফুরায় না।
সময়ের তালে তাল মিলিয়ে ন্যাকের সর্বোচ্চ গুণমানে স্বীকৃতি পেয়েও বিচ্ছেদ শুরুর রুম একচল্লিশ ফুরায়নি।
শারদীয়ার প্রাক্কালে দীর্ঘদিনের অবকাশের মাঝে 'মমতাজ'-এ দীর্ঘ প্রতীক্ষা আজও ফুরায় না।
বিচ্ছেদে সব ফুরায় না, কিছু না কিছু তো শুরুও হয়।
মইদুল ইসলাম ১৯৮৩ সালে তাঁর মাতুলালয়ে অর্থাৎ বীরভূম জেলার দুবরাজপুর থানার ঝিরুল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এরপর নিজ গ্রামে আকোনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠ শেষ করে ঘুরিষা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হন। ইলামবাজার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পরবর্তীতে ইংরাজী ও ভূগোল দুটি বিষয়ে পৃথকভাবে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষক হিসাবে মইদুল ইসলাম বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত। শিক্ষকতার পাশাপাশি তাঁর শখ কবিতা লেখা এবং অবসর সময়ে মাছ ধরা। এছাড়াও নানান সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে ব্যস্ত রাখেন।
সাহিত্যিক মইদুল ইসলামের কবিতা লেখার সূচনা হয় কলেজে পড়ার সময় থেকেই, তখন থেকেই বেশ কিছু ছোটগল্পও লিখে ফেলেছেন যা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে তিনি এই নবতরু ই-পত্রিকার একজন নিয়মিত লেখক।
আমার খুব ভালো বন্ধু। খুব ভালো লেখক ও ভালো মানুষ।ওর সুস্থতা ও শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি।
ধন্যবাদ,নবতরু পত্রিকা কে।