অনেকদিন আগে একটা গভীর বন ছিল। সেইখানে একটা গুহা ছিল। সেই গুহাতে থাকত একটা বড়ো দন্তরাক্ষস। কোনও মানুষেই জানত না যে ওই গুহাটা একটা দন্তরাক্ষসের। একদিন একটা মানুষ ওই জঙ্গলে কাঠ কাটতে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে খুব জোরে বৃষ্টি নামল। লোকটি সেই দন্তরাক্ষসের গুহায় আশ্রয় নেবে বলে ভাবল। তখন রাক্ষসটা ছিল না। লোকটি ধীরে ধীরে গেল সেই গুহাটায়। গুহার নীচে দেখল পায়ের ছাপ। সে ভয় পেয়ে গেল।

কিছুক্ষণ পর সেই রাক্ষসটা এল। তখন সন্ধ্যাবেলা ছিল। রাক্ষসটা ভাবল ওটা আবার কী? তারপর বলল, “আমার গুহায় কে রে?”
তখন লোকটা রাক্ষসটাকে খুশি করার জন্য
বলল, “আমি তোমার কোনো ক্ষতি করব না।”
ওই রাক্ষসটা ফল খেত, মানুষ খেত না। তাই রাক্ষসটা বলল, “ওরে বোকা, আমি মানুষ খাই না, আমি ফল খাই।”
দন্তরাক্ষসটা আম, জাম, কাঁঠাল, আখ, বেদানা খেতে পছন্দ করত। লোকটি এই ফলগুলো তাকে দিতে থাকে আর রাক্ষসটা খেতে থাকে। এমনি করে তারা বন্ধু হয়ে যায়।
বাঃ, কি সুন্দর গল্প।
রাক্ষস টা কি ভালো।
এমন ভালো আর মিষ্টি গল্প আরো লেখো।
অদ্রিজা তোমার গল্প খুব সুন্দর হয়েছে।
আরও লেখো ,আমরা অপেক্ষায় রইলাম।
খুব ভালো লাগল অদ্রিজা। গল্পের রাক্ষসটা খুব ভালো। আরও সুন্দর সুন্দর গল্প লেখো।