আচ্ছা কখনও সমুদ্রে গেছো?
ঢেউয়ে চেপে কখনও নীল দিগন্তে পাড়ি দিয়েছো ?
সেই ঢেউ যে ঢেউ,
হটাৎ করে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে।
নোনাবালি তীর ধরে হেঁটে এসেছো কখনও?
ঝিনুকের উপর পা দিয়ে,
ঢেউয়ের তালে তাল মিলিয়ে,
পথ চলেছো কখনও?
কখনও কী নীল জল দিগন্তে ছুঁয়ে এসেছো?
তার অবাধ অনাগোনার মাঝে,
তার অন্তহীন চলার পথে,
কখনও কী সাথী হতে পেরেছো?
সমুদ্রের সেই গভীরতায়,
ডুব দিয়েছো কখনও?
নাকি শুধু চেয়ে থেকে,
নীল জলের অতলে হারিয়ে গেছো?
ঢেউয়ের জলে মন ভিজিয়ে,
তাকে নিজের করে নিতে পেরেছো কখনও?
মনের গভীরতা দিয়ে কখনও কি,
তাকে উপলব্ধি করতে পেরেছো?
নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।
সমুদ্র তীরে দাঁড়িয়ে ঢেউ এর সাক্ষী অনেকে।মন মাতানো ঝাউ বোনে লুকোচুরি সেও দেখার। গভিরতা…. সমুদ্রের গভিরতা মাপা কি ভাবে! দ্রুতগামী এই দূর্লভ মন কে কি নেওয়া যাবে ! কবি জানেন।
সমুদ্র তীরে দাঁড়িয়ে ঢেউ এর সাক্ষী অনেকে।মন মাতানো ঝাউ বোনে লুকোচুরি সেও দেখার। গভিরতা…. সমুদ্রের গভিরতা মাপা কি ভাবে! দ্রুতগামী এই দূর্লভ মন কে কি নেওয়া যাবে ! কবি জানেন।