Recent Post

খেলতে দাও: মৃণাল কান্তি ভট্টাচার্য

খেলতে দাও: মৃণাল কান্তি ভট্টাচার্য

সারাদিন খেলা করি 
কত মজা হয়, 
পড়তে বসলে কেন 
চোখে ঘুম বয়!
বাড়িতে বকুনি দেয় 
স্কুলে কান মোলা, 
এর থেকে ঢের ভালো 
সাঁতরে জল ঘোলা। 
বই-খাতা ফেলে রেখে 
ছুটে যাই মাঠে, 
আকাশেতে পাখি গুনি 
মন লাগে না পাঠে। 
খেলা ছেড়ে পড়ার কথা
কেন বলো সবাই? 
ভালো করে পড়তে গেলে 
খেলা করা চাই।

Author

  • মৃণালকান্তি ভট্টাচার্য

    অবিভক্ত বর্ধমান জেলায় বর্ধমান সদর শহরে ১৯৮১ সালে জন্ম হয় কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক মৃণালকান্তি ভট্টাচার্যের। পিতা—স্বর্গীয় বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্য ও মাতা—চম্পা রানি ভট্টাচার্যের সন্তান মৃণালকান্তি ভট্টাচার্যের জীবনের প্রথম ১৫ বছর কেটেছে মাতুলালয় বর্ধমান শহরের সন্নিকটে রামচন্দ্রপুর গ্রামে(বুড়ার)। বুড়ার অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা ও পঞ্চপল্লী এমসি হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে কাটোয়ার উপকন্ঠে অজয় নদী তীরবর্তী বিল্লেশ্বর হাইস্কুলে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপন হয়। তারপর বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী বিবিএ (অর্থনীতি) এবং ম্যাগনাস স্কুল অফ বিজনেস (কলকাতা) থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী এমবিএ (অর্থনীতি) শিক্ষার্জন করেন। বর্তমানে পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম থানার বেরুগ্রামে বসবাস করেন তিনি। খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরের কর্মী শ্রীভট্টাচার্য এমবিএ (ফিন্যান্স) পড়াশোনা সমাপন্তে দিল্লি ও কলকাতায় বহুজাতিক সংস্থায় কর্মজীবন শুরু করে বর্তমানে কেতুগ্রাম-২ ব্লকে খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরে কর্মরত। স্কুল জীবন থেকেই লেখালেখির জগতে প্রবেশ করে কবিতা, ছোটগল্প, ভ্রমণ কাহিনি, প্রবন্ধ-সহ উত্তর সম্পাদকীয় প্রতিবেদন সমসাময়িক বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও দৈনিক সংবাদপত্রে নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হয়ে আসছে। বাংলা লিটল ম্যাগাজিনের তরফ থেকে পেয়েছেন সাহিত্য সম্মান, কবিরত্ন ও শারদ সম্মান। আনন্দবাজার পত্রিকা আয়োজিত "লেন্স বন্দী পুজোর আনন্দ-২০১৯" প্রতিযোগিতায় বর্ধমান জেলার "সেরা চিত্রগ্রাহক" সম্মান লাভ। ম্যাজিক বুক অফ রেকর্ড (দিল্লি)-এর বিচারে বাংলা সাহিত্য চর্চায় বিশেষ সম্মান স্বরূপ "বেস্ট অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড(২০২১)" লাভ। কঠিন পরিস্থিতিতে উত্তরণের আলো খোঁজাই যেন তাঁর চ্যালেঞ্জ!

2 thoughts on “খেলতে দাও: মৃণাল কান্তি ভট্টাচার্য

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক
বিবিধ কচিপাতা ছবি / ফটোগ্রাফি

গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক

    গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক(পঞ্চম শ্রেণি); শ্রীখণ্ড ঊষাঙ্গিনী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়; পূর্ব বর্ধমান

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    Nabataru-e-Patrika-2023-11.jpg
    কচিপাতা স্মৃতিকথা

    আমার সকাল: অহনা মুখোপাধ্যায়

      আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি চারিদিক কুয়াশার চাদরে সাদা হয়ে গেছে। সকালে স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। মা বলে “সনু আজকের দিনটা স্কুলে যাও, গাড়িতে যাবে মজা হবে।” বাবা বলল, “নিচে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।”

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      কচিপাতা

      কাণ্ড কারখানা: তমোজিৎ মণ্ডল

        একদিন এক চোর একটি বাড়িতে চুরি করতে গেল। সেই বাড়িতে একটি কুকুর ছিল। কুকুরটা ঘেউ, ঘেউ করে ডাকতে লাগল। মালকিন শুনতে পেল কুকুরের ডাক। মালকিন অবাক হল।

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন