Recent Post

ওয়েব ম্যাগাজিন কেন ? বরুণ মুখোপাধ্যায়

এখন অনেকেই বলেন বই পড়ার দিন শেষ, বইয়ের দোকান, লাইব্রেরী, বইমেলা প্রসঙ্গে এমন কথা প্রায়ই কানে আসে। কিন্তু আমার তেমনটা মনে হয়না। হ্যাঁ, একথা ঠিক যে আগেকার দিনে বই পড়ার যে রেওয়াজ ছিল এখন আধুনিকতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে অবসর বিনোদনের অন্যান্য উপকরণে ঘর ভর্তি করে ফেলেছি অনেকটাই, তাই বই পড়াটা আর সেইভাবে সিরিয়াসলি হচ্ছে না।

Image by <a href="https://pixabay.com/users/classicallyprinted-1302233/?utm_source=link-attribution&utm_medium=referral&utm_campaign=image&utm_content=907886">ClassicallyPrinted</a> from <a href="https://pixabay.com/?utm_source=link-attribution&utm_medium=referral&utm_campaign=image&utm_content=907886">Pixabay</a>

অনেকেই এই বিষয়ে নতুন প্রজন্মকে দায়ী করেন। তাঁরা বলেন, এরা নাকি বই পড়া একেবারেই কমিয়ে দিয়েছে। কিন্তু বইমেলায় শুধু ভিড় মেপে বলছিনা, খোদ ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা নবপ্রজন্মের ছেলেমেয়েদের ধৈর্য্য দেখলে সেই ভুল ভাঙবেই। বই পিপাসু না হলে বইমেলায় কেন? ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে তো দিব্যি পার্কে বসে সময় কাটানো যায়। 

তাই পাঠ্য বই ছাড়া অন্যান্য বই পড়া যে শিকেয় উঠেছে একথা বলা উচিত হবে না। বই বা পত্রিকা এখনও সমানভাবেই গ্রহণযোগ্য। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে হাতে ছোঁয়া বই বা পত্রিকা ফেলে ওয়েব ভিত্তিক ম্যাগাজিন কেন? এই প্রসঙ্গে বলি… ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইল, ল্যাপটপে চোখ রেখে এই জেন এবং এদের দেখাদেখি বয়স্ক মানুষরাও দিব্যি সময় কাটাচ্ছেন, কাজ করছেন, তাই এদের হাতে কিছু থাকুক না থাকুক একটা স্মার্টফোন নিশ্চয় সবসময়ের সঙ্গী হিসাবে থাকবেই, আর এই চিরসঙ্গীটি যদি তার সময় কাটাবার রসদ নিয়ে হাজির হয় তবে তার স্বাদ চেখে দেখার সাধ কার না হয়! এছাড়া বই বা ম্যাগাজিন সবসময় হাতে নিয়ে বেরোনোও হয়না, তাই পাঠকের কথা চিন্তা করেই এই ওয়েব ম্যাগাজিনের পরিকল্পনা।

Author

  • Barun@Mukherjee

    নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

    এবারের সংখ্যাটি সাজানো হয়েছে মূলত গরমের ছবিটিকেই তুলে ধরার উদ্দেশ্যে।

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
    সম্পাদকীয়

    সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

      এবছর এপ্রিল মাসের শুরুতেই অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল বাংলার জনজীবন। গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে রেহাই নেই গাছপালা-সহ সকল জীবজগতের। তীব্র দহনে পুড়ছে পশ্চিমবঙ্গ ও পাশাপাশি রাজ্য। তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৫ ডিগ্রি। তবুও কাজ তো থেমে থাকে না। রুটিরুজির সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়া শ্রমজীবী মানুষের আবার কী শীত কী গ্রীষ্ম! টিকিফাটা রোদেও চলছে কাজ। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেদার বিক্রি হচ্ছে মরসুমি ফল, ঠাণ্ডা পানীয়—যদি একটু স্বস্তি পাওয়া যায়!

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
      সম্পাদকীয়

      সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়

        মার্চ মাস শেষ হতে চলল অথচ পত্রিকার নতুন সংখ্যার দেখা নেই—এমনটা যারা ভাবছেন তাঁদের উদ্দেশে বলি—আপনাদের জন্যই নবতরুকে নতুন নতুন রূপে প্রকাশ করতে ইচ্ছা করে।

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন