(১)
অন্ধকারে বসে আছি
জাপটে ধরে কালো
আবছায়াতে মুখটি তোমার
সেইতো আমার আলো।
(২)
হাঁটতে হাঁটতে পায়ের নিচে
তৈরি হবে পথ
দুই পৃথিবী একটি হবে
তবেই না দ্বৈরথ।
(৩)
পাথরের বুকে কান পাতো
শুনতে পাচ্ছো কুলুধ্বনি
পীরিতিনগরে এসে গেলে
শুনে নাও প্রেম-আগমনি।
(৪)
শুধুই মৃত্যু গোণো দিনরাত
চারিদিকে শুধুই কি শব?
জীবনতো আলোময় ধ্বনি
জীবন তো কবিতা উৎসব।
নবতরু ই-পত্রিকার সম্পাদক বরুণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮৪ সালে। বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের গ্রামের বাড়িতেই বড়ো হয়ে ওঠেন। আবাসিক ছাত্র হিসাবে বিদ্যালয় জীবন অতিবাহিত করেন বিশ্বভারতীর পাঠভবন ও উত্তর শিক্ষা সদনে। বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ বরুণ মুখোপাধ্যায় বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভালোবাসেন লেখালেখি করতে। এছাড়াও সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃজনশীল কাজকর্মের মধ্যে নিজেকে সর্বদা যুক্ত রাখেন। নতুন ছেলেমেয়েদের মধ্যে সাহিত্য সৃষ্টির উন্মেষ ঘটানোর জন্যই দায়িত্ব নিয়েছেন নবতরু ই-পত্রিকা সম্পাদনার।
পড়লাম। চেনা কোনো মুখের কলেবর জীবনের পথ হাঁটছে ভালোবাসার মানুষটির পাশে পাশে। পায়ে পায়ে কবিতা পাচ্ছে জীবন আর জীবন হয়ে উঠছে কবিতাময়।সুন্দর।
মনে হয় অনেক অনেক দূরের আলো পাশে বসা মানুষটির স্পর্শে দীর্ঘকায়।কবি কে প্রনাম।
আলোর প্রকাশে উজ্জ্বল জীবনের অনুভূতির খণ্ডচিত্র।