অনেকদিন আগে একটা বাড়ি ছিল। সানি এই বাড়িটাতে থাকত। যখন ওই বাড়িটা তৈরি হচ্ছিল তখন কিছু দুষ্টু লোক ওই বাড়িটাতে লুকিয়ে বোমা রেখেছিল, ওই বোমাগুলি অনেক বছর পর ফাটে। তখন কিছু ভালো লোক লুকিয়ে লুকিয়ে সেটা দেখল আর ভিডিয়ো করল। ওই দুষ্টু লোকগুলি চলে যাওয়ার পর ভালো লোকগুলি ঘাপটি মেরে বসেছিল সানি কখন বাড়ি ফিরবে দেখার জন্য।
একটু পরেই সানি এল। সানির সঙ্গে ভালো লোকগুলিও ঘরে ঢুকল। ঘরে ঢুকে ভালো লোকগুলি সানিকে সব খবর খুলে বলল আর ভিডিয়োটিও দেখাল।
সব দেখেশুনে তারা ওই দুষ্টু লোকগুলিকে ধরার জন্য পুলিশের কাছে গেল।
২০১৫ সালে পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোটের কানাইডাঙা গ্রামে তাঁর মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন অদ্রিজা। এরপর বীরভূম জেলার নানুর থানার শ্রীকৃষ্ণপুরের বাড়িতে তাঁর শৈশব জীবন শুরু হয়। গ্রামের মেঠো সোনারোদ মেখে প্রকৃতি থেকে সহজপাঠের ক্লাস শুরু সেখানেই। বর্তমানে বোলপুরে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষারম্ভ হয়েছে তাঁর। এই প্রজন্মের আর পাঁচটা শিশুর মতোই গল্প পড়ার থেকে গল্পের ভিডিওতেই বেশি মগ্ন অদ্রিজা; আর সেটাই তাঁর গল্পের রসদ বলা যেতে পারে। পড়াশোনার পাশাপাশি ভালোবাসেন ছবি আঁকতে। নৃত্যেও বিশেষ আগ্রহ আছে তাঁর। তাঁর মুখে মুখে তৈরি 'গান-ছড়া' বড়োদেরও ভালোলাগে।
নবতরু ই-পত্রিকায় গল্প লিখে নিজেও বেশ খুশি শিশু অদ্রিজা।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি চারিদিক কুয়াশার চাদরে সাদা হয়ে গেছে। সকালে স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। মা বলে “সনু আজকের দিনটা স্কুলে যাও, গাড়িতে যাবে মজা হবে।” বাবা বলল, “নিচে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।”