একটা গ্রামে একটা জঙ্গল ছিল। সেখানে একটা বাঘ ছিল। সেই জঙ্গলে রাত্রিবেলায় যাওয়া যেত না। গ্রামের লোকেরা সেখানে যেতে খুব ভয় পেত। তাই তারা সেই বনের দিক দিয়ে কেউ যেত না।
একদিন সেই বাঘটা গ্রামের ভিতর চলে এল। বাঘ যখনই এল, গ্রামের সবাই ভয় পেয়ে অন্য গ্রামে চলে গেল।
সেইসময় একজন সাধু সেই পথ দিয়ে জঙ্গলে যাচ্ছিল। সাধুর হাতে মশাল ছিল। সেই মশালের আলোয় ভয় পেয়ে বাঘ পালিয়ে গেল। এরপর গ্রামের লোকজন ফিরে এসে সাধুকে ধন্যবাদ জানালো।
নবতরু ই-পত্রিকার কমবয়সী লেখিকাদের মধ্যে অহনা মুখোপাধ্যায় হলেন একজন। ২০১৫ সালে বীরভূম জেলার কীর্ণাহারে মামার বাড়িতে তাঁর জন্ম হয়। ওই জেলারই নানুর থানার অন্তর্গত নিজ গ্রাম শ্রীকৃষ্ণপুরে কাটে তাঁর শৈশবের কয়েকটা বছর। বর্তমানে বোলপুরের বাসিন্দা অহনা মুখোপাধ্যায় বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠভবনের ছাত্রী। অন্যান্য ছেলেমেয়ের মতোই ভালোবাসেন নাচ-গান। ছবি আঁকা ও গল্প লেখাতেও বেশ পটু তিনি।
তবে তনয়ার মুখের মতো বিস্ময়ের একটা অভিব্যক্তি খেলা করছে বৃদ্ধের মুখেও। সে জিজ্ঞেস করে, “তুমি এখন এখানে? সাথে কে এসেছে?” বৃদ্ধের বিস্ময়ের মাত্রা আরেকটু চড়িয়ে দিয়ে তনয়া ধীরে সুস্থে বলে ওঠে, “একাই এসেছি। আর কেউ তো নেই।” বৃদ্ধের চোখে এবার সন্দেহের ছায়া পড়ে, “বাড়িতে বলে এসেছ?”
আমার শৈশব ভাড়াবাড়িতে। তাই গরমের ছুটিতে কাকু, জেঠুদের বাড়ি টানা একমাস ছুটি কাটাতে যেতাম। মামাবাড়িও যেতাম। ছেলেবেলার গরমকাল জুড়ে বেশ কিছু মজার স্মৃতি আছে
খুব সুন্দর। আরো ভালো ভালো গল্প লিখতে হবে।