Recent Post

অপেক্ষার বসন্ত: পম্পা ভট্টাচার্য

অপেক্ষার বসন্ত: পম্পা ভট্টাচার্য

অপেক্ষার বসন্ত: পম্পা ভট্টাচার্য

বসন্ত তোমায় বার বার ভালোবাসতে ইচ্ছে করে।
হয়তো তোমার গুণেই ভালোবেসেছি।
কৃষ্ণচূড়ার তলে পেয়েছি সুরের মূর্ছনা
বকুল মালা আমার গলে 
এলো চুলে পলাশ সাজালে।
বসন্ত! তোমার হাত ধরেই তো পেয়েছি রং
ফাগুনের রঙে অপেক্ষা ছিল বহুদূর ...
আজ ফাগুনেই ছোঁয়ালে বুঝি হায়! সজল চাহনিতে।
ডোবালে আমায় নীল যমুনায়।
ধোঁয়াশার কুণ্ডলীতে ছড়ালে রামধনু।
বসন্তের ছোঁয়ায় মাতিয়ে নিলে নিজেকে
সাজালে আমায় নীলাম্বরী।
দূর হতে ভেসে এলো বসন্তের সেই সুর "নীল দিগন্তে ওই ফুলে আগুন লাগলো"

বসন্ত তোমায় বার বার ফিরে পেতে আমি হাজার বছর অপেক্ষাতেও রাজি
ব্যস্ত শহর জুড়ে যখন হারিয়ে যাওয়া ভিড়
তখনও ছিলাম তোমার নখদর্পণে।
বসন্তের পেলব স্পর্শে শীতল শক্ত মুঠিতে অঙ্গীকার
একসাথে পথচলার চিরবসন্তের।
বিদায়ক্ষণের পরশটুকু আবার কোনও এক বসন্তেরই অপেক্ষায় 
আবার আমায় রাঙিয়ে দেবার অপেক্ষায়।

Author

  • পম্পা ভট্টাচার্য

    কবি পম্পা ভট্টাচার্য মুর্শিদাবাদ জেলায় ১৯৮৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। সংস্কৃত সাহিত্যে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ গৃহবধূ শ্রীমতী পম্পা ভট্টাচার্য লেখালেখি ও আবৃত্তি করতে ভালোবাসেন। তাঁর লেখা কবিতা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Uncategorized

স্বপ্ন সত্যি নয়(২য় পর্ব): ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়

    স্বপ্নারা দুই বোন এক ভাই। স্বপ্না,গীতা ও ভাই রাম। স্বপ্নার মা পারহাটি স্কুলের এসকটের কাজ করে। মেয়েদের স্কুলে পৌঁছানো আর ছুটি হলে নিয়ে আসা। এছাড়া পারহাটির অনেক মন্দিরের পূজার জোগাড়, রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে ওর মা। এইসব সাত-পাঁচ করেই স্বপ্নাদের সংসার চলে যায়। ওর দিদি গীতা কিছু সেলাই-ফোড়াই, টিউশন করে। ভাই রাম ছোট, প্রাইমারিতে পড়ে

    বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
    Uncategorized

    আগমনির স্বপ্নে: অন্বেষা মণ্ডল

      আকাশপানে চেয়ে দেখি সাদা মেঘের ভেলা,
      কাশ, শিউলি রোদের সাথে করছে যেন খেলা।
      প্রকৃতি আজ সাজছে দেখ কী অপরূপ সাজে

      বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
      Uncategorized

      মা এসেছে: সন্দীপ বুবুন আচার্য

        মা এসেছে মা এসেছে
        সঙ্গে কাশের মেলা
        মা এসেছে ঘোড়ায় চড়ে
        যাবেন চড়ে দোলা।

        বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন