
সূচিপত্র
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
কবিতা/ছড়া:
আসাদের রক্তাক্ত শার্ট: অজিত কুমার সিংহ
ওরা পাঁচজন: গোবিন্দ মোদক
কথাকলি(৮): তীর্থঙ্কর সুমিত
কি জানি কেন: কাজরী মজুমদার
ক্ষণিকের স্বর্গসুখ: মৃত্যুঞ্জয় হালদার
গোপন কথা: দিলীপ কুমার মিত্র
জ্বালাতন: সুপর্ণা চক্রবর্তী
ফুল ফুটেছে হাসো মেলে ঠোঁট: রানা জামান
মৃত্যু: বিবেক পাল
শপথ: হামিদুল ইসলাম
সুখস্মৃতি: প্রিয়াংকা রায়
গদ্যসাহিত্য:—
আয়নাবন্দি(২য় পর্ব): জিৎ সরকার
একটা বাঘের গল্প: অহনা মুখোপাধ্যায়
ছবি/ফটোগ্রাফি:—
রাধাশ্যাম: পীযূষ সাউ

শুভেচ্ছাবার্তা: বরুণ মুখোপাধ্যায়
নবতরু ই-পত্রিকার পক্ষ থেকে সকলকে জানাই শুভ বিজয়া দশমীর প্রীতি ও শুভেচ্ছা। সেইসঙ্গে পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত সকল লেখক, পাঠক এবং শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। সকলে ভালো থাকুন।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সূচিপত্র:
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
কবিতা/ছড়া:—
অচিনপুরের যাত্রা: তীর্থঙ্কর সুমিত
দখিনা বাতাস: বিবেক পাল
পরিণতি: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
বোঝাপড়া: জয়িতা চট্টোপাধ্যায়
ভ্রান্তির শ্লোক: আহবাব হাসনাত লাবিব
সাঙাই মহব্বত: হামিদুল ইসলাম
স্মৃতির বৈশাখে: প্রিয়াংকা রায়
গদ্যসাহিত্য:—
আয়নাবন্দি: জিৎ সরকার
শৈশবের গরমকাল: ঈশিতা পাল
চাঁদিফাটা আমার সেকাল: বন্দে বন্দিশ
শৈশবের গরমকাল: মধুরিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
শৈশবের গরমকাল: সুব্রত চৌধুরী
শৈশবের গরমকাল: ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়
গ্রীষ্মের দিনের টুকরো কথার স্মৃতি: প্রিয়াংকা রায়
শৈশবের গরমকাল: সরোজ চট্টোপাধ্যায়
ছবি/ফটোগ্রাফি:—
গ্রাম্য বধূ: তৃষিতা ঘটক
লেখা পাঠানোর নিয়মাবলী
১: ফেসবুক অথবা অন্য কোনও পত্র-পত্রিকায় কখনও প্রকাশিত হয়নি এমন অপ্রকাশিত এবং মৌলিক লেখাই একমাত্র পাঠাবেন। ২: ওয়ার্ড ফাইলে, মেইল বডিতে টাইপ করে অথবা সাধারণভাবে হোয়াটসঅ্যাপে লিখে আপনার লেখা পাঠানো যাবে। ৩: যে কোনও সময় লেখা পাঠানো যেতে পারে। ৪: কোনও রকম ধর্মীয়-রাজনৈতিক-সামাজিক ভাবাবেগে আঘাত করবেনা এমন সর্বজনগ্রাহ্য বিষয় নিয়েই লিখুন। ৫: লেখা পাঠানোর সঙ্গে […]
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সম্পাদকীয়: বরুণ মুখোপাধ্যায়
বেশ কয়েক মাস পর প্রকাশিত হতে চলেছে নবতরু ই-পত্রিকার তৃতীয় বর্ষের ষষ্ঠ সংখ্যা। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে কিছুদিন বন্ধ রাখা হয়েছিল পত্রিকা প্রকাশের কাজ।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
একটা বাঘের গল্প: অহনা মুখোপাধ্যায়
একটা গ্রামে একটা জঙ্গল ছিল। সেখানে একটা বাঘ ছিল। সেই জঙ্গলে রাত্রিবেলায় যাওয়া যেত না। গ্রামের লোকেরা সেখানে যেতে খুব ভয় পেত। তাই তারা সেই বনের দিক দিয়ে কেউ যেত না।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আয়নাবন্দি(২য় পর্ব): জিৎ সরকার
তবে তনয়ার মুখের মতো বিস্ময়ের একটা অভিব্যক্তি খেলা করছে বৃদ্ধের মুখেও। সে জিজ্ঞেস করে, “তুমি এখন এখানে? সাথে কে এসেছে?”
বৃদ্ধের বিস্ময়ের মাত্রা আরেকটু চড়িয়ে দিয়ে তনয়া ধীরে সুস্থে বলে ওঠে, “একাই এসেছি। আর কেউ তো নেই।”
বৃদ্ধের চোখে এবার সন্দেহের ছায়া পড়ে, “বাড়িতে বলে এসেছ?”

সুখস্মৃতি: প্রিয়াংকা রায়
সাত রং সব এলোমেলো ওড়ে
হাওয়ায় ধুলায় মিশে
বুকে জমে থাকা অপূর্ন সাধ
ভেসে যায় অনিমেষে।

শপথ: হামিদুল ইসলাম
শ্মশানে স্বপ্ন পোড়া গন্ধ
পুড়ে যায় পুড়ে যায় বিভেদের নহবত
আমরা হয়ে উঠি তামাটে মানুষ
অকারণ আগুনে পুড়ে পুড়ে হয়ে উঠি সাঙাই নগরী
আধপোড়া শপথ।।

মৃত্যু: বিবেক পাল
সজল বাতাসে
শব্দহীন স্নেহের পরশ
রাতের শ্বেত-শুভ্র ফুল
ছড়ায় সুঘ্রাণ, জীবনকে ভালোবেসে।

ফুল ফুটেছে হাসো মেলে ঠোঁট: রানা জামান
যত পারো দাগো শেল প্রেমে রবো মত্ত
তোমার চৌদিকে রয়ে বুনে যাবো বীজ
দিবানিশি ঘুরে ঘুরে ভুলে যাবো নিজ
ধরাকে বুঝিয়ে দেব ভালোবাসি কত্ত।

জ্বালাতন: সুপর্ণা চক্রবর্তী
সারাদিন ঘরে বসে বসে,
যখন হাঁফিয়ে উঠবে আমার মন..!
আমি তোমার মাঝে এসে দাঁড়াব….।
বুক ভরা শ্বাসে বেঁচে উঠব আবার নতুন করে।